{tocify} $title={এক নজরে শিরোনাম}
বাফার দ্রবণের বৈশিষ্ট্য
- বাফার দ্রবণের একটি নির্দিষ্ট pH আছে।
- দীর্ঘ সময় পরেও এর pH -এর পরিবর্তন ঘটে না।
- বাফার দ্রবণ লঘু করার সময়েও এর pH এর কোনো পরিবর্তন হয় না।
- এই দ্রবণে অল্প পরিমাণে অ্যাসিড বা ক্ষার যোগ করলে, pH -এর সামান্য পরিবর্তন ঘটে।
বাফার দ্রবণ কাকে বলে ?
উত্তর: যে দ্রবণে কোনো অ্যাসিড বা ক্ষার যোগ করার পরেও pH -এর বড়ো কোনো পরিবর্তন হয় না, তাকে বাফার দ্রবণ বলে।
বাফার দ্রবণের প্রকারভেদ
বাফার দ্রবণ প্রধানত দুই প্রকারের হয়ে থাকে। যথা — অ্যাসিডিক বাফার, ক্ষারীয় বাফার।
1) অ্যাসিডিক বাফার বা অম্লীয় বাফার
দুর্বল অ্যাসিড এবং এর লবণ এবং শক্তিশালী ক্ষারের মিশ্রণে এই বাফার এর সৃষ্টি হয়।
অ্যাসিডিক বাফার এর উদাহরণ : (i) CH3COOH + CH3COONa, (ii) HCN + NaCN, (iii) বোরিক অ্যাসিড + বোরাক্স ইত্যাদি।
2) ক্ষারীয় বাফার
দুর্বল ক্ষার এবং এর লবণ এবং শক্তিশালী অ্যাসিড এর মিশ্রণে এই বাফার এর সৃষ্টি হয়।
ক্ষারীয় বাফার এর উদাহরণ : (i) NH4OH + NH4Cl, (ii) NH4OH + NH4NO3, (iii) গ্লাইসিন + গ্লাইসিন হাইড্রোক্লোরাইড ।
3) সরল বাফার
এই বাফার অ্যাসিডের লবণ এবং একটি পলিবেসিক (polybasic) অ্যাসিডের সাধারণ লবণের মিশ্রণে গঠিত হয়।
সরল বাফার এর উদাহরণ : Na2HPO4 + Na3PO4 ।
উত্তরমুছুনঅঙ্গজ জননের 1টি সুবিধা ও 1টি অসুবিধা লেখো।
কমেন্ট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার প্রশ্নের উত্তর অঙ্গজ জননের একটি সুবিধা এবং একটি অসুবিধা দেখুন এই পোস্টে 👉 "অঙ্গজ জননের সুবিধা ও অসুবিধা"
মুছুন