
অ্যামিবিক আমাশা-র লক্ষন
১. পরজীবী অন্ত্রের অন্তগাত্রের মাইক্রোভিলির সঙ্গে যুক্ত হয়। ল্যাকটিন নামক শর্করা প্রোটিন যৌগ যুক্ত হতে সাহায্য করে।২. ট্রফোজয়েটের প্লাজমা পর্দা থেকে নিঃসৃত এনজাইম অন্ত্রের কোলাজেন তন্তু কে ধীরে ধীরে দ্রবীভূত করে ক্ষত সৃষ্টি করে।
৩. এই ক্ষত ধীরে ধীরে প্রসারিত হতে থাকে এবং ক্ষতস্থান থেকে রক্ত, মিউকাস নির্গত হয় ও তা অন্ত্রের গহ্বরে জমা হতে থাকে। এই ক্ষত থেকেই আমাশয়ের সৃষ্টি হয়।
৪. ক্ষতস্থান ব্যাকটেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত হলে তলপেটে ব্যাথা, কোষ্ঠবদ্ধতা, স্নায়ুদৌর্বল্য প্রভৃতি দেখা যায়।
Bigyanbook এর সমস্ত নতুন পোস্টের আপডেট পেয়ে যান সরাসরি আপনার ইমেইলের ইনবক্স এ। নিচে আপনার ইমেইল দিয়ে ফ্রিতে সাবস্ক্রাইব করে রাখুন। এই ওয়েবসাইট টিকে দ্রুত খুঁজে পাওয়ার জন্য এটিকে আপনার ব্রাউজারে বুকমার্ক হিসেবে অ্যাড করুন। এছাড়াও আপনি লাইক করতে পারেন আমাদের ফেসবুক পেজ। নিচে সোশ্যাল প্লাগিন অপশনে ফেসবুক লেখাটিতে ক্লিক করে আপনি আমাদের ফেসবুক পেজে গিয়ে লাইক, ফলো করতে পারেন। এছাড়াও আপনি লাইক করতে পারেন এবং সাবস্ক্রাইব করতে পারেন আমাদের টুইটার হ্যান্ডেল এবং ইউটিউব চ্যানেল।
পড়তে থাকুন বিজ্ঞান এর সমস্ত বিষয় সম্পূর্ণ বাংলায়, বিজ্ঞানবুক -এ।
পড়তে থাকুন বিজ্ঞানবুক।
ধন্যবাদ।।